Posts

Showing posts from July, 2017

সংবিধান ও মানবাধিকার লংঘনের দরুন পুলিশের বিরুদ্ধে কেন ব্যাবস্থা নেয়া হবে না?

Image
নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁও  থেকে  ছাত্রশিবির সন্দেহে  গতকাল  পুলিশ ৪৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ।  এ সময় তাদের কাছ থেকে বই (  পুলিশের  ভাষ্যমতে   জিহাদি বই  ),  ইসলামী ছাত্র শিবিরের একটি ব্যানার, লিফলেট, সদস্য সংগ্রহ ফরম, সদস্যদের নামের তালিকা, খাতা কলম ও কয়েকটি বই উদ্ধার করে  পুলিশ ।  অভিযানে নেতৃত্ব দেয়া  সোনারগাঁও থানার এসআই আবুল কালাম আজাদের নিজ ফেসবুক আইডিতে  "  জেএমবি ও ছাত্র শিবিরের সদস্যদের গ্রেফতারের চিত্র  " শিরোনামে পোস্ট করা ভিডিওতে   দেখা যাচ্ছে গ্রেপ্তারকৃত তরুনেরা দুই হাত তুলে একটা বাসা থেকে বেরুচ্ছে তাদের ঘিরে আছে উদ্যত অস্ত্র হাতে সাদা পোশাকে ও ইউনিফর্ম পরিহিত একদল পুলিশ। একজন পুলিশের হাতে একটা দীর্ঘ লাঠি সেই লাঠি দিয়ে সর্বশক্তি দিয়ে প্রত্যেকের পিছনে বাড়ি দেয়া হচ্ছে। কেউ একজন পিছন থেকে গ্রেপ্তারকৃতদের মাকে ধর্ষণ করার ইচ্ছা পোষণ করে গালি দিচ্ছে। ছাত্ররা শান্তভাবেই কোন প্রতিরোধ ছাড়াই মাথার উপরে হাত তুলে পুলিশের নির্দেশ অনুসারে ভ্যানের ভিতরে গিয়ে বসছিলো। ছাত্রশিবির কোন নিষিদ্ধ সংগঠন নয়। তাই পুলিশ কাউকে শুধুমাত্র সেই সংগঠনের সদস্য হওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার

রিজার্ভ চুরির আলামত নষ্টের চেষ্টাঃ কার স্বার্থে?

Image
রাকেশ আস্তানা (MD,CEO, World Informatix Cyber Security) বাংলাদেশ ব্যাংকে রিজার্ভ চুরির ঘটনা ঘটে ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি রাতে । এর তিনদিন পর ৪ কোটি টাকার চুক্তিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তত্কালীন গভর্নরের নির্দেশে আনা হয় রাকেশ আস্তানাকে। তার পর দীর্ঘ ৪৩ দিন পর রিজার্ভ চুরির ঘটনায় অজ্ঞাতদের আসামি করে মতিঝিল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। পরে ওই মামলার সূত্র ধরে তদন্ত শুরু করে সিআইডি। সে সময়ই এক সংবাদ সম্মেলনে তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ হিসেবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে রাকেশ আস্তানাকে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়। সে সময় বলা হয়, তিনি বিশ্বব্যাংকের সাবেক আইটি-বিষয়ক পরিচালক। বর্তমানে তিনি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আইটি বিভাগের পরামর্শক হিসেবে কাজ করছেন। সংবাদ সম্মেলনে রিজার্ভ চুরি তদন্তের অগ্রগতি প্রসঙ্গে রাকেশ আস্তানা বলেছিলেন, আমরা এখন তদন্তের মাঝপথে আছি। এ ঘটনার সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব লোক, নাকি বাইরের লোক জড়িত ইত্যাদি বিষয় পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তবে এখন পর্যন্ত যেসব নমুনা (সাইন) পাওয়া গেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, বাইরে থেকে (এক্সটারনাল) এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে। তদন্ত মাঝপথে থাকায় এর বেশি কি